ক্ষুদিরাম বসুর জীবনী – Khudiram Bose Biography in Bengali

banglaseries.com
11 Min Read
ক্ষুদিরাম বসুর জীবনী

ক্ষুদিরাম বসুর জীবনী, জন্ম, শিক্ষাজীবন, পরিকল্পনা, স্বদেশী আন্দোলন, ফাঁসি (Khudiram Bose Biography in Bengali, Birthday, Kill Kingsford)

Khudiram Bose Biography in Bengali: সুরেন্দ্রনাথ পরলােক গমন করলেন , কিন্তু তার প্রেরণা রয়ে গেল বাংলার তরুণদের মধ্যে । দেশকে পরাধীনতা থেকে মুক্ত করার জন্যে এগিয়ে এলেন ক্ষুদিরাম ও আরও অনেকে । তারা ছিলেন অগ্নিযুগের শহীদ । ক্ষুদিরাম ছিলেন প্রথম শহীদ , যার নিভীকতা ও সাহস সবাইকে বিস্মিত করতাে ।

অগ্নিকিশাের ক্ষুদিরাম বসু এর একটি সংক্ষিপ্ত জীবনী । ক্ষুদিরাম বসু এর জীবনী – Khudiram Bose Biography in Bengali বা ক্ষুদিরাম বসু এর আত্মজীবনী বা (Khudiram Bose Jivani Bangla. A short biography of Khudiram Bose. Khudiram Bose Birth, Place, Life Story, Life History, Biography in Bengali) ক্ষুদিরাম বসু এর জীবন রচনা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

ক্ষুদিরাম বসু কে ছিলেন ?( Who is Khudiram Bose) ?

ক্ষুদিরাম বসু ছিলেন একজন ভারতীয়-বাঙালি বিপ্লবী যিনি ভারতে ব্রিটিশ শাসনের বিরোধিতা করেছিলেন। তিনি প্রফুল্ল চাকির সঙ্গে মিলে গাড়িতে ব্রিটিশ বিচারক, ম্যাজিস্ট্রেট কিংসফোর্ড আছে ভেবে তাকে গুপ্তহত্যা করার জন্যে বোমা ছুঁড়েছিলেন। ম্যাজিস্ট্রেট কিংসফোর্ড অন্য একটা গাড়িতে বসেছিলেন, যে ঘটনার ফলে দুজন ব্রিটিশ মহিলার মৃত্যু হয়, যারা ছিলেন মিসেস কেনেডি ও তার কন্যা। প্রফুল্ল চাকি গ্রেপ্তারের আগেই আত্মহত্যা করেন। ক্ষুদিরাম গ্রেপ্তার হন এবং দুজন মহিলাকে হত্যা করার জন্যে তার বিচার হয় এবং চূড়ান্তভাবে তার ফাঁসির আদেশ হয়।

অগ্নিকিশাের ক্ষুদিরাম বসুর জীবনী – (Khudiram Bose Biography in Bengali)

নাম ক্ষুদিরাম বসু (Khudiram Bose)
জন্ম ৩ ডিসেম্বর ১৮৮৯ (3rd December 1889)
জন্মস্থান মেদিনীপুর
অভিভাবক ত্রৈলোক্যনাথ বসু ও লক্ষ্মীপ্রিয় দেবী
জাতীয়তা ভারতীয়
পরিচিতির কারণ ভারতীয় বিপ্লবী
আন্দোলন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন
পেশা স্বাধীনতা সংগ্রামী
মৃত্যু ১১ আগস্ট ১৯০৮ (11th August 1908)
মৃত্যুর কারণ মৃত্যুদণ্ড (ফাঁসি)

ক্ষুদিরাম বসুর জন্ম –( Khudiram Bose Birthday )

ক্ষুদিরামের জন্ম হয় ১৮৮৯ সালের ৩ রা ডিসেম্বর মেদিনীপুর জেলার মোহবনী গ্রামে ।এদের বাবা ত্রৈলোক্যনাথ বসু ছিলেন একজন কৃষক এবং মা লক্ষ্মীপ্রিয় দেবী ছিলেন একজন ঘরেবধূ। তার সাথে তার বৃদ্ধ পিতামহ পার্বতীচরণ বোস অথবা পার্বতীচরণের সন্তান গোপালচরণ বোস আছিলেন। তার সাথে থাকা কারণে ক্ষুদিরাম ছোটদের মাঝে প্রিয় ছিলেন। তার ছোটদের মধ্যে সবচেয়ে প্রিয় ছিল তার দিদি অপরূপা দেবী।

ক্ষুদিরাম বসুর শৈশবকাল –( Khudiram Bose Childhood)

ক্ষুদিরাম তার নাম দেওয়া হয় কারণ তাকে ছোটদের মধ্যে প্রিয় করা হত। তার ছোটবেলায় মা-বাবা হারিয়ে গেলেন এবং তার দিদি তাকে মানুষ করতে থাকলেও তার জামাইবাবু তখন তমলুকের দেওয়ানী আদালতের সেরেস্তাদার ছিলেন। অপরূপা দেবীর স্বামী অমৃতলালবাবুর চাকরী বদলে বদলে হত, যা ক্ষুদিরামকে একটি স্থির জায়গায় থাকতে অনুমতি দেওয়া না। এর ফলে ক্ষুদিরাম এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ঘুরে বেড়াতে পারত।

ক্ষুদিরাম বসুর শিক্ষাজীবন –( Khudiram Bose Education Life)

ক্ষুদিরামের জন্ম হয় ১৮৮৯ সালের ৩ রা ডিসেম্বর মেদিনীপুর জেলার মোহবনী গ্রামে। অমৃতলাল মেদিনীপুরে বদলি হওয়ায় তাকে ভর্তি করা হয়েছিল মেদিনীপুর কলেজিয়েট স্কুলে। এই স্কুলের একজন শিক্ষক ছিলেন বিপ্লবী সত্যেন্দ্রনাথ বসু। তার চেষ্টায় বঙ্গ ভঙ্গ আন্দোলন খুব জোরালা হয়ে উঠছিল। তিনি চাইছিলেন অল্পবয়সী ছেলেদের নিয়ে একটি দল গড়ে তুলতে। তার এই দলে যোগ দিলেন ক্ষুদিরাম। তারপর থেকেই তার জীবনে ব্যক্তিত্বে পরিবর্তন দেখা দিল। লাঠিখেলা শিখলেন, ব্যায়ামের দ্বারা শরীরকে আরো মজবুত করে তুললেন তিনি। তার সংকল্প ছিল গ্রামের সকল মানুষকে সত্যিকারের মানুষ করে তোলা ।

ক্ষুদিরাম বসুর কর্মজীবন – (Khudiram Bose Work Life)

ক্ষুদিরাম বসু অসাধারণ সহনশীলতা এবং মানবিক গুণের সাথে পরিপূর্ণ ছিলেন। তার মধ্যে ছিল মানুষের প্রতি অসাধারণ ভালবাসা। কোন অসুখ শুনলে তার হৃদয় কেঁদে উঠতো। জনগণের সেবা করা ছিল তার ব্রত। অন্য কেউ যদি উপবাসী হতে দেখা যেত, তাকে অতিক্রম করে অন্নের ব্যবস্থা করতো। প্রাকৃতিক দুর্যোগেও মানুষের সাহায্যের জন্য তিনি অর্থ সংগ্রহ করতেন এবং ঘর থেকে ঘরে যাওয়ার জন্য বাড়ি বাড়ি ঘুরে আসতেন।

স্বদেশী আন্দোলন ও ক্ষুদিরাম এর ভূমিকা – (The role of Khudiram Bose in Swadeshi movement)

স্বদেশী আন্দোলনের গুরুত্ব ও বিদেশী পণ্যের বিরুদ্ধে ক্ষোভ এবং আন্দোলনের শুরু নিয়ে বলা হয়েছে। নেতাদের বিলিতি কাপড় ও বিদেশী কাপড় লুঠের বিরুদ্ধে ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ও আন্দোলন সাধনা করতে লেগেছিল। ১৯০৬ সালে, মেদিনীপুরে একটি শিল্পমেলা প্রতিষ্ঠিত হয়। এই মেলায় সােনার বাংলা নামে বিপ্লবী পুস্তিকা প্রকাশ করতে গিয়ে ক্ষুদিরাম প্রথম রাজনৈতিকভাবে অভিযুক্ত হন। পুলিশের বাধা পেয়ে তিনি পালিয়ে গেলেন। পুলিশ ক্ষুদিরামের উপর অত্যাচার শুরু করতে বাধ্য হল, কিন্তু তিনি কোনও তথ্য প্রকাশ করেননি। সরকার ক্ষুদিরামকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। তার নাম চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। বাংলার বিপ্লবীদের মধ্যে তার প্রশংসা শুনে সরকারের কাছে বিপ্লবীদের ভয় জাগরিত হয়।

স্বদেশী আন্দোলনের গুরুত্ব

 

১৯শ শতাব্দীর মাঝামাঝি, ভারতে বিদেশী কাপড় ও পন্যের বিরুদ্ধে ক্ষোভ এবং আন্দোলন শুরু হয়েছিল। বিলিতি কাপড় ও বিদেশী পন্যের বিরুদ্ধে নেতাদের লেগে গেলেন। চারিদিকে ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ও আন্দোলন শুরু হয়।

 

মেলা এবং ক্ষুদিরামের অভিযোগ

 

১৯০৬ খ্রিঃ, মেদিনীপুরে একটি শিল্পমেলা বসলো। মেলায় সােনার বাংলা নামে বিপ্লবী পুস্তিকা বিলি করতে গিয়ে কৃষি-শিল্প প্রদর্শনী মেলায় ক্ষুদিরাম প্রথম রাজনৈতিকভাবে অভিযুক্ত হন। ক্ষুদিরাম হঠাৎ সেই সময়ে পুলিশের বাধা পেয়ে তার বুকে এক প্রচন্ড আঘাত করে পালিয়ে গেলেন।

 

অত্যাচার এবং মুক্তি

কোনও তথ্য প্রকাশ করেননি। মুখ বুজে সবই সহ্য করলেন। তখন সরকার ক্ষুদিরামকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হল। এরপর থেকে তার নাম চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। বাংলার বিপ্লবীদের মধ্যে তার প্রশংসা শুনে সরকারের কাছে বিপ্লবীদের ভয় জাগরিত হয়।

ক্ষুদিরাম বসুর জীবনী – Khudiram Bose Biography in Bengali
ক্ষুদিরাম বসুর জীবনী – Khudiram Bose Biography in Bengali

 

কিংসফর্ড কে হত্যা করার পরিকল্পনা – (Plan to kill Kingsford)

 

মেদিনীপুরের অত্যাচার এবং বিপ্লবীদের প্রতিক্রিয়া

 

মেদিনীপুরের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কিংসফোর্ড ছিলেন তখন। এই ইংরেজ প্রশাসক ভারতীয়দের উপর নানা অত্যাচার শুরু করলেন। বিপ্লবীমহলে এই অত্যাচারের বিরুদ্ধে বেশ ক্ষোভ দেখা দিল। বার বছরের বালক সুশীল সেনকে বিনা অপরাধে নির্মমভাবে প্রহার করায় বিপ্লবীদের মধ্যে ক্রোধের দাবানল জ্বলে উঠল। তারা এই অত্যাচারকে মেনে নিতে পারলেন না। এক গােপন সভায় তারা ঠিক করলেন অত্যাচারী কিংসফোর্ডকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে হবে। তার ভার দেওয়া হল ক্ষুদিরাম ও প্রফুল্ল চাকীর উপর। হাসিমুখে তারা নেতাদের সেই নির্দেশ মেনে নিলেন। ততদিনে কিংসফোর্ড বিহারের মজঃফরপুরে বদলী হয়ে এসেছেন। সেটা ১৯০৮ সালের কথা।

 

কিংসফর্ড কে হত্যা করার দ্বিতীয় পরিকল্পনা –( Second Plan to Kill Kingsford )

 

মেদিনীপুরে ক্ষুদিরাম ও প্রফুল্লের অবস্থান

 

ক্ষুদিরাম ও প্রফুল্ল চাকী মজঃফরপুরে এক ধর্মশালায় এসে উঠলেন। তাদের উদ্দেশ্য ছিল সেখান থেকে কিংসফোর্ডের গতিবিধি লক্ষ্য করা। তারা লক্ষ্য করলেন প্রতিদিন রাত আটটায় কিংসফোর্ড একটি ফিটন গাড়িতে ক্লাব থেকে বাড়ি ফেরেন। বিপ্লবীরা এই অনুযায়ী তাদের পরিকল্পনা ঠিক করলেন। সেদিন ছিল নিঃঝুম রাত ১৯০৮ সালের ৩০ শে এপ্রিল। যে পথে কিংসফোর্ড সাহেব ফিরতেন সেখানে একটি গাছের আড়ালে লুকিয়ে রইলেন ক্ষুদিরাম ও প্রফুল্ল চাকী। তারা ঐ ফিটন গাড়ি আসার অপেক্ষায় প্রহর গুনছিলেন।

একটু পরেই গাড়ির শব্দ শােনা গেল। সঙ্গে সঙ্গে তারা গাড়ির দিকে বােমা ছুঁড়লেন। আগুন ধরে গেল ঐ ফিটন গাড়িতে। ক্ষুদিরাম ও প্রফুল্ল দুজনেই খুব খুশি হয়ে বাড়ি ফিরলেন। কিন্তু তাদের হিসাবে একটু ভুল হয়েছিল। যে গাড়ি লক্ষ্য করে ওঁরা বােমা ছুঁড়েছিলেন সে গাড়িতে কিংসফোর্ড ছিলেন না। ছিলেন ব্যারিস্টার কেনেডি সাহেবের স্ত্রী ও মেয়ে। আঘাত পেয়ে তারা মারা গেলেন। এই সংবাদ শহরের সর্বত্র দাবানলের মত ছড়িয়ে পড়ল।

 

সবাই বুঝল এটা বিপ্লবীদেরই কাজ। বিশেষ করে পুলিশের একথা বুঝতে দেরি হল না। আশেপাশে সবখানে তারা টহল দিতে লাগল। তাদের কড়া পাহারা এড়াতে পারলেন না ক্ষুদিরাম ও প্রফুল্ল। একে একে দুজনেই ধরা পড়লেন। তবে ধরা পড়ার আগেই প্রফুল্ল আত্মহত্যা করলেন, আর ক্ষুদিরাম তা না পেরে পুলিশের হাতে ধরা পড়লেন।

 

ক্ষুদিরাম এর ফাঁসি –( Khudiram The Death Penalty)

 

ক্ষুদিরামের বিদায়

 

বিচারের দিন ঘনিয়ে এল। আর ফাসির দিন ধার্য হল ১৯০৮ সালের ১১ ই আগস্ট। সেই দিন খুব ভারে ক্ষুদিরাম উঠে পড়লেন, ভাবছিলেন তাকে পৃথিবী থেকে চিরদিনের জন্যে বিদায় নিতে হবে। অথচ সবাইকে ছেড়ে যেতে তার মন সরছিল না। কিন্তু নির্ভীক হৃদয়ে তিনি ফঁাসির জন্যে তৈরি হলেন। মনের মধ্যে তিনি যেন একটা শক্তির সন্ধান পেয়েছিলেন। তাই ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়িয়েও তিনি ছিলেন নির্ভীক। হাসি মুখে ফাসির দড়ি গলায় দিয়ে তিনি মৃত্যুকে বরণ করলেন।

 

সবাই তা দেখে অবাক হয়ে গেল। হাসতে হাসতে মরণকে বরণ করা ক্ষুদিরামের পক্ষেই সম্ভব হয়েছিল। কারণ তিনি দেশকে এত ভালবাসতেন যে দেশের স্বাধীনতা আনার জন্যে সব কিছু ত্যাগ স্বীকার করা তার পক্ষে কঠিন ছিল না। দেশমাতৃকার পায়ে নিজের প্রাণ আহুতি দিয়ে অমর হয়ে রইলেন। আর তার এই উজ্জ্বল উদাহরণে দেশের তরুণ তরুণী প্রেরণা লাভ করল।

 

স্বাধীনতার বেদীতে ক্ষুদিরামের জীবনের এই উৎসর্গ উজ্জ্বল হয়ে রয়েছে। বাংলা কাব্যে, সাহিত্যে, সঙ্গীতে ও ইতিহাসের পাতায় এই আত্মবলিদানের মধ্য দিয়েই বিপ্লবী ক্ষুদিরাম মৃত্যুঞ্জয়ী হয়ে আছেন।

 

আরও পড়ুন – বিরাট কোহলির জীবনী
আরও পড়ুন – মুফতি সালমান আজহারীর জীবনী 

 

ক্ষুদিরাম বসুর জীবনী – (FAQ)

 

ক্ষুদিরাম বসুর জীবনী (প্রশ্ন ও উত্তর)

 

১. ক্ষুদিরাম বসু কবে জন্মগ্রহণ করেন?

উত্তর: ক্ষুদিরাম বসু জন্মগ্রহণ করেন ৩ ডিসেম্বর ১৮৮৯ সালে।

 

২. ক্ষুদিরাম বসু কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: মেদিনীপুর জেলার মোহবনী গ্রামে ক্ষুদিরাম বসু জন্মগ্রহণ করেন।

 

৩. ক্ষুদিরাম বসুর পিতার নাম কী?
উত্তর: ক্ষুদিরাম বসুর পিতার নাম ত্রৈলোক্যনাথ বসু।

 

৪. ক্ষুদিরাম বসুর মাতার নাম কী?
উত্তর: ক্ষুদিরাম বসুর মাতার নাম বসলক্ষ্মীপ্রিয় দেবী।

 

৫. ক্ষুদিরাম বসু কার কাছে মানুষ হয়ন?
উত্তর: ক্ষুদিরাম বসু তার মাসীর কাছে।

 

৬. ক্ষুদিরাম বসু কাকে মারার পরিকল্পনা করেন?
উত্তর: কিংসফর্ড কে।

 

৭. ক্ষুদিরাম বসু কে ছিলেন?
উত্তর: ক্ষুদিরাম বসু ছিলেন ভারতীয় বিপ্লবী।

 

৮. ক্ষুদিরাম বসুকে মৃত্যুদণ্ড কবে দেওয়া হয়?
উত্তর: ক্ষুদিরাম বসুর মৃত্যুদণ্ড হয় ১৯০৮ সালের ১১ আগস্ট।

 

৯. কিংসফর্ডকে কারা মারতে গেছিলেন?
উত্তর: ক্ষুদিরাম ও প্রফুল্ল চাকি।

 

১০. কি জন্য তার নাম ক্ষুদিরাম?
উত্তর: ক্ষুদ দিয়ে তাকে কেনা হয়েছিল বলে তার নাম দেওয়া হয় ক্ষুদিরাম।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
Share This Article
Leave a comment